BREAKING NEWS

আয়কর প্রত্যয়নপত্র নমুনা

 আয়কর প্রত্যয়নপত্র নমুনা


আয়কর প্রত্যয়নপত্র


প্রদানকারীর তথ্য


  • নাম: মোঃ আব্দুল হামিদ
  • ঠিকানা: ১২৩/এ, বড় বাজার, ঢাকা-১২০৫
  • টিআইএন: ১২৩৪৫৬৭৮৯০

প্রাপকের তথ্য

  • নাম: মোঃ জাহিদুল ইসলাম
  • ঠিকানা: ৪৫৬/বি, কলেজ গেট, চট্টগ্রাম-৪০০০
  • টিআইএন: ৯৮৭৬৫৪৩২১০


প্রদানের তথ্য

  • প্রদানের তারিখ: ২০২৪-০১-০১
  • প্রদানের পরিমাণ: ১০,০০০ টাকা
  • প্রদানের কারণ: ঋণ পরিশোধ


প্রদানকারীর স্বাক্ষর:

[মোঃ আব্দুল হামিদ]


তারিখ:

২০২৪-০১-০২


প্রাপক কর্তৃক প্রাপ্তির স্বীকৃতি:

[মোঃ জাহিদুল ইসলাম]


তারিখ:

২০২৪-০১-০২


আয়কর প্রত্যয়নপত্র, যা টিন সার্টিফিকেট (Tax Identification Number) নামেও পরিচিত, বাংলাদেশের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR) কর্তৃক প্রদত্ত একটি অনন্য 11-সংখ্যার কোড। এটি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, বা অন্য কোনও সত্তাকে আয়কর পরিশোধের জন্য নিবন্ধিত করে।

আয়কর প্রত্যয়নপত্র কেন প্রয়োজন?

টিন সার্টিফিকেটের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপক। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ হল:

  • আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া: আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য টিন সার্টিফিকেট অপরিহার্য।
  • ব্যাংক হিসাব খোলা: ব্যাংকে নতুন হিসাব খোলার জন্য টিন সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়।
  • ঋণ গ্রহণ: ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  • সরকারি টেন্ডারে অংশগ্রহণ: সরকারি টেন্ডারে অংশগ্রহণের জন্য টিন সার্টিফিকেট আবশ্যক।
  • নিরাপত্তা জামানত: বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জামানতের জন্য টিন সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়।
  • বিদ্যুৎ, গ্যাস, ও পানির সংযোগ: বিদ্যুৎ, গ্যাস, ও পানির নতুন সংযোগের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।

কোথায় পাবেন আয়কর প্রত্যয়নপত্র?

আপনি দুটি উপায়ে টিন সার্টিফেট পেতে পারেন:

অনলাইনে:

  1. https://etaxnbr.gov.bd/ ওয়েবসাইটে যান।
  2. "TIN Certificate" ট্যাবে ক্লিক করুন।
  3. "Apply for New TIN" অপশন নির্বাচন করুন।
  4. প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে ফর্ম পূরণ করুন।
  5. আবেদন ফি প্রদান করুন।
  6. সফলভাবে আবেদন করার পর, আপনার ইমেইলে টিন সার্টিফিকেট পাঠানো হবে।

আবেদন ফি:

  • অনলাইনে: ৳ 200
  • অফলাইনে: ৳ 100

প্রসেসিং টাইম:

  • অনলাইনে: 24 ঘন্টা
  • অফলাইনে: 7-10 দিন

অফলাইনে:

  1. নিকটতম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR) কার্যালয়ে যান।
  2. টিন সার্টিফেটের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ করুন।
  3. প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে আবেদনপত্র পূরণ করুন।
  4. আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন।
  5. আবেদন ফি প্রদান করুন।
  6. সফলভাবে আবেদন করার পর, আপনার টিন সার্টিফেট ডাকযোগে পাঠানো হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
  • ট্রেডিং লাইসেন্স (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
  • টিন সার্টিফিকেটের জন্য আবেদনপত্র
  • আবেদন ফি


ভিসার জন্য প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

 ভিসার জন্য প্রত্যয়ন পত্র

নাম: [প্রার্থীর নাম]

জাতীয়তা: বাংলাদেশী

পাসপোর্ট নম্বর: [পাসপোর্ট নম্বর]

জন্ম তারিখ: [জন্ম তারিখ]

পেশা: [পেশা]


আমি, [প্রত্যয়নকারীর নাম], [প্রত্যয়নকারীর পদবি], [প্রত্যয়নকারীর প্রতিষ্ঠান]-এর [প্রত্যয়নকারীর পদ] হিসেবে নিম্নলিখিত ব্যক্তি সম্পর্কে প্রত্যয়ন প্রদান করছি।

[প্রার্থীর নাম] [প্রার্থীর প্রতিষ্ঠান]-এর [প্রার্থীর পদ] হিসেবে [তারিখ] থেকে কর্মরত আছেন। তিনি একজন দক্ষ এবং আন্তরিক কর্মচারী। তার কাজের মান সন্তোষজনক। তিনি প্রতিষ্ঠানের নিয়মকানুন মেনে চলেন এবং সহকর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন।

[প্রার্থীর নাম] এর আচরণ চরিত্র অত্যন্ত ভালো। তিনি একজন সৎ এবং বিশ্বস্ত ব্যক্তি। তিনি ভিসা পেলে বিদেশে গিয়ে নিজের দেশ ও প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবেন বলে আমি আশা করি।

তারিখ: [তারিখ]

স্বাক্ষর: [প্রত্যয়নকারীর স্বাক্ষর]

নাম ও পদবী: [প্রত্যয়নকারীর নাম ও পদবী]

প্রতিষ্ঠানের নাম: [প্রত্যয়নকারীর প্রতিষ্ঠান]



নোট : উপরে উল্লিখিত প্রত্যয়ন পত্রটি একটি সাধারণ নমুনা। ভিসার জন্য প্রত্যয়ন পত্রে প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা, আর্থিক অবস্থা, পরিবারের অবস্থা ইত্যাদি বিষয়ও উল্লেখ করা যেতে পারে।

এছাড়াও, প্রত্যয়ন পত্রটিতে প্রার্থীর ভিসার উদ্দেশ্য, ভ্রমণের সময়কাল এবং ভ্রমণের পরিকল্পনা সম্পর্কেও উল্লেখ করা যেতে পারে।

প্রত্যয়ন পত্রটি অবশ্যই প্রার্থীর প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল স্ট্যাম্প এবং স্বাক্ষরযুক্ত হতে হবে।


ভিসার জন্য প্রত্যয়ন পত্র হলো একটি সরকারিভাবে স্বীকৃত নথি যা ভিসার আবেদনকারীর পরিচয়, আর্থিক সঙ্গতি, এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্য যাচাই করে। এই পত্রটি ভিসা কর্তৃপক্ষকে আবেদনকারীর বিশ্বাসযোগ্যতা সম্পর্কে ধারণা দেয় এবং ভিসা অনুমোদনের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে।

প্রত্যয়ন পত্রের প্রয়োজনীয়তা:

  • পরিচয় যাচাই: ভিসার আবেদনকারীর পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য।
  • আর্থিক সঙ্গতি প্রমাণ: আবেদনকারীর ভ্রমণ খরচ বহন করার সামর্থ্য রয়েছে তা প্রমাণ করার জন্য।
  • ভ্রমণের উদ্দেশ্য: আবেদনকারী কেন ভ্রমণ করতে চায় এবং কতদিন থাকবে তা স্পষ্ট করার জন্য।

প্রত্যয়ন পত্র কোথায় পাবেন:

  • স্থানীয় সরকারি প্রতিষ্ঠান: আপনার এলাকার পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ, সিটি কর্পোরেশন, উপজেলা পরিষদ, জেলা প্রশাসন ইত্যাদি থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিতে পারেন।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: আপনি যদি শিক্ষার্থী হন, তাহলে আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিতে পারেন।
  • কর্মক্ষেত্র: আপনি যদি চাকরিজীবী হন, তাহলে আপনার কর্মক্ষেত্র থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিতে পারেন।
  • ব্যাংক: আপনার ব্যাংক হিসাবের স্টেটমেন্ট ব্যবহার করে আর্থিক সঙ্গতি প্রমাণের জন্য ব্যাংক থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিতে পারেন।

প্রত্যয়ন পত্রে থাকা উচিত তথ্য:

  • আবেদনকারীর নাম, ঠিকানা, এবং জন্ম তারিখ।
  • পাসপোর্ট নম্বর ও মেয়াদ।
  • ভ্রমণের উদ্দেশ্য।
  • ভ্রমণের সময়কাল।
  • আর্থিক সঙ্গতি প্রমাণ।
  • প্রত্যয়নকারী প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, এবং যোগাযোগের তথ্য।
  • প্রত্যয়নকারী কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও সিল।

ভিসার জন্য প্রত্যয়ন পত্র তৈরির টিপস:

  • পত্রটি আনুষ্ঠানিক ভাষায় লিখুন।
  • সকল তথ্য স্পষ্ট ও সঠিকভাবে উল্লেখ করুন।
  • প্রয়োজনে প্রমাণপত্র সংযুক্ত করুন।
  • পত্রটি সাবধানে পড়ে ভুলত্রুটি পরীক্ষা করে নিন।


ভিসার জন্য প্রত্যয়ন পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। ভিসার আবেদন করার পূর্বে নির্দিষ্ট দেশের ভিসা নীতিমালা অনুসারে প্রত্যয়ন পত্র তৈরি করে নিন।

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

 গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র নমুনা




-

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র


উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র,

জামালপুর,

ময়মনসিংহ বিভাগ।


প্রত্যয়ন

আমি, ডাঃ [ডাক্তারের নাম], উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, জামালপুরের একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসক। আমি নিম্নলিখিত ব্যক্তিকে গর্ভবতী বলে প্রত্যয়ন করছি।


নাম: [রোগীর নাম]

বয়স: [রোগীর বয়স]

ঠিকানা: [রোগীর ঠিকানা]


উক্ত ব্যক্তির শেষ মাসিকের তারিখ ছিল [শেষ মাসিকের তারিখ]। তিনি বর্তমানে [গর্ভাবস্থার সপ্তাহ] সপ্তাহের গর্ভবতী। তার গর্ভাবস্থা সুস্থ এবং স্বাভাবিক।


তারিখ: [তারিখ]

ডাঃ [ডাক্তারের নাম]

রেজিস্টার্ড চিকিৎসক

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র

জামালপুর


[ডাক্তারের স্বাক্ষর]

[ডাক্তারের নাম ও পদবী]

[ডাক্তারের সীল]

[রোগীর স্বাক্ষর]

[রোগীর নাম]


গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র হলো এক ধরণের সরকারি নথি যা একজন মহিলার গর্ভাবস্থার সত্যতা নিশ্চিত করে। এই পত্রটি বিভিন্ন সরকারি সুবিধা, যেমন মাতৃত্বকালীন ছুটি, প্রসব বরাদ্দ, এবং অন্যান্য সুবিধা পেতে প্রয়োজনীয়।

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র কেন প্রয়োজন?

  • মাতৃত্বকালীন ছুটি: গর্ভবতী মহিলারা কর্মক্ষেত্রে মাতৃত্বকালীন ছুটি পেতে এই পত্রটি ব্যবহার করতে পারেন।
  • প্রসব বরাদ্দ: সরকার কর্তৃক প্রদত্ত প্রসব বরাদ্দ পেতে এই পত্রটি প্রয়োজন।
  • অন্যান্য সুবিধা: বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে থাকে। এই সুবিধাগুলো পেতে গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন হতে পারে।

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র কোথায় পাব?

  • সরকারি হাসপাতাল: সরকারি হাসপাতাল থেকে গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র বিনামূল্যে পাওয়া যায়।
  • বেসরকারি হাসপাতাল: বেসরকারি হাসপাতাল থেকেও গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র পাওয়া যায়। তবে এর জন্য কিছু টাকা খরচ হতে পারে।
  • ইউনিয়ন পরিষদ: গর্ভবতী মহিলারা তাদের স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ থেকেও গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র পেতে পারেন।

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন করার সময় কি কি কাগজপত্র লাগবে?

  • জাতীয় পরিচয়পত্র
  • বিবাহের সনদপত্র
  • গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া:

  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নির্ধারিত স্থানে আবেদন করতে হবে।
  • আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  • আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করার পর গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করা হবে।

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্রের গুরুত্ব:

গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা গর্ভবতী মহিলাদের বিভিন্ন সুবিধা পেতে সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী মহিলাদের উচিত নিয়মিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গর্ভবতী প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করা।

 
Back To Top
Copyright © 2014 HaSu BD24. Designed by OddThemes | Distributed By Gooyaabi Templates