BREAKING NEWS
Showing posts with label প্রত্যয়ন পত্র. Show all posts
Showing posts with label প্রত্যয়ন পত্র. Show all posts

সরকারি হিসাবরক্ষণ অফিসের প্রত্যয়ন নমুনা

 


হিসাবরক্ষণ অফিসের প্রত্যয়ন কি?

বাংলাদেশ ফরম নং- ২৩৯৫ হিসেবে পরিচিত হিসাবরক্ষণ অফিসের প্রত্যয়ন হলো আয়কর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত একটি সনদ যা প্রতিষ্ঠানের হিসাবরক্ষণ ব্যবস্থাকে নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণকারী বলে স্বীকৃতি প্রদান করে।

প্রত্যয়নের সুবিধা:

  • আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি: প্রত্যয়িত প্রতিষ্ঠানগুলো আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছে অধিক বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে।
  • হিসাবরক্ষণ ত্রুটি হ্রাস: প্রত্যয়নের জন্য নির্ধারিত মানদণ্ড পূরণের ফলে হিসাবরক্ষণ ত্রুটির সম্ভাবনা কমে যায়।
  • আর্থিক প্রতিবেদনের নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধি: প্রত্যয়িত প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন অধিক নির্ভরযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।
  • ঋণ ও বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়ক: প্রত্যয়ন ঋণ ও বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
  • অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়ন: প্রত্যয়নের প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করে।

প্রত্যয়নের প্রয়োজন টিপস:

  • যারা আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছে হিসাবরক্ষণ রিটার্ন দাখিল করেন।
  • যারা ঋণ বা বিনিয়োগের জন্য আবেদন করতে চান।
  • যারা তাদের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের সুনাম উন্নত করতে চান।
  • যারা তাদের হিসাবরক্ষণ ব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করতে চান।

প্রত্যয়ন লাভের প্রক্রিয়া:

  • আয়কর কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
  • প্রতিষ্ঠানের হিসাবরক্ষণ ব্যবস্থার নিরীক্ষা করা হবে।
  • নির্ধারিত মানদণ্ড পূরণ করলে প্রত্যয়ন প্রদান করা হবে।


হিসাবরক্ষণ অফিসের প্রত্যয়ন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রত্যয়নের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তাদের হিসাবরক্ষণ ব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করে বিভিন্ন সুবিধা লাভ করতে পারে। 


চাকরির ভাতার জন্য স্বাক্ষর ও হাতের আঙ্গুলের ছাপ (PDF)

 চাকুরি মানে শুধু মাসিক মূল বেতন নয়, এর সাথে আসে নানাবিধ ভাতা যা আপনার আর্থিক সুরক্ষা এবং সুবিধা নিশ্চিত করে। আজ আমরা আলোচনা করব এই "চাকুরির ভাতা" কী কী ধরণের হয় এবং কী কাজে লাগে। 

নমুনা স্বাক্ষর ও হাতের আঙ্গুলের ছাপ ০১



নমুনা স্বাক্ষর ও হাতের আঙ্গুলের ছাপ ০২


চাকরির ভাতা কি ?

একটা চাকরিতে বেতনই শুধু গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেই সাথে আরও কিছু অতিরিক্ত সুবিধা থাকে, যা "চাকরির ভাতা" নামে পরিচিত। এই ভাতাগুলো আপনার মাসিক বেতনের উপর, জীবনযাত্রার মান উন্নতি, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা এবং সামগ্রিক সন্তুষ্টি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। আজ আমরা জানবো চাকরির ভাতা ঠিক কী কী, আর কেন এগুলো গুরুত্বপূর্ণ।

চাকরির ভাতার বিভিন্ন রূপ:

  • ভবিষ্যৎ তহবিল ভাতা: আপনার মাসিক বেতনের একটা অংশ ভবিষ্যৎ তহবিলে জমা হয়। অবসর গ্রহণের পর এই তহবিলের অর্থ পেনশন হিসেবে পান।
  • চিকিৎসা ভাতা: আপনার এবং নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যদের জন্য চিকিৎসা সেবা গ্রহণের সুবিধা। এতে হাসপাতাল, ওষুধ, ডাক্তারের ফি ইত্যাদি খরচের আংশিক বা পুরোপুরি কভারেজ থাকতে পারে।
  • গৃহায়ণ ভাতা: কিছু কোম্পানি বাসস্থান ভাড়া বা বাড়ি কেনার জন্য আর্থিক সহায়তা দেয়। এটি বড় শহরে চাকরি করার খরচ কমাতে সাহায্য করে।
  • ভ্রমণ ভাতা: অফিসের কাজে বাইরে যেতে হলে কোম্পানি ভ্রমণ খরচ (যাতায়াত, থাকা-খাওয়া) দেয়।
  • খাবার ভাতা: কিছু কোম্পানি অফিসে মুफ्त বা রियाয়তি মূল্যে খাবার সরবরাহ করে।
  • শিশু যত্ন ভাতা: অভিভাবকদের সন্তান লালন-পালনে সহায়তা করার জন্য শিশু যত্ন কেন্দ্রের খরচে অংশিক সহায়তা দেওয়া হতে পারে।
  • শিক্ষা ভাতা: আপনার বা নির্ভরশীল সন্তানদের শিক্ষায় সহায়তা করার জন্য কোম্পানি কিছু অর্থ দিতে পারে।
  • মোবাইল ভাতা: কোম্পানি কর্মচারীদের অফিসিয়াল কাজে ব্যবহারের জন্য মোবাইল ফোন ও বিল দিতে পারে।
  • ইন্টারনেট ভাতা: অফিস কাজের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কোম্পানি বহন করতে পারে।
  • জীবন বীমা: কিছু কোম্পানি কর্মচারীদের জন্য গ্রুপ লাইফ ইনস্যুরেন্স সুবিধা দেয়। এটি মৃত্যুর ক্ষেত্রে পরিবারের আর্থিক সহায়তা দেয়।

চাকরির ভাতার গুরুত্ব:

  • জীবনযাত্রার মান উন্নতি: ভাতাগুলো আপনার আর্থিক চাপ কমিয়ে জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।
  • অর্থনৈতিক নিরাপত্তা: চিকিৎসা, শিক্ষা ইত্যাদি দায়ে সহায়তা করে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়।
  • কর্মচারী সন্তুষ্টি: ভালো ভাতা পেলে কর্মচারীরা বেশি সন্তু

কর্মচারী সন্তুষ্টি বাড়ানো: ভালো ভাতা পেলে কর্মচারীরা বেশি সন্তুষ্ট থাকেন, ফলে কর্মস্থলে মনোযোগ ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়।

চাকরির ভাতা নির্বাচন:

চাকরির অফার গ্রহণের আগে ভাতাগুলো ভালোভাবে বুঝে নেওয়া উচিত। কয়েকটি বিষয়ে খেয়াল রাখুন:

  • ভাতার পরিমাণ: প্রতিটি ভাতার মূল্য বা সুবিধার পরিমাণ কত?
  • শর্তাবলী: ভাতা পাওয়ার জন্য কোন শর্তাবলী পূরণ করতে হবে?
  • ব্যবহারের নিয়ম: ভাতা কীভাবে ব্যবহার করতে পারবেন?
  • অন্যান্য কর্মচারীর সুবিধা: অন্যান্য কর্মচারীরা কী ধরনের ভাতা পায়?

শেষ কথা:

চাকরির ভাতাগুলো আপনার মোট বেতনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এগুলো আপনার জীবনযাত্রার মান উন্নত করে, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয় এবং কর্মজীবনে সন্তুষ্টি বাড়ায়। তাই চাকরি খোঁজার সময় শুধু বেতন নয়, ভাতাগুলোও ভালোভাবে বিবেচনা করুন।

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের আবেদন (Word File) - ইংরেজি র্ভাসন

 প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড একটি সরকারি পরিচয়পত্র যা একজন সাংবাদিককে সরকারী ও সরকারি সংস্থার বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের অধিকার প্রদান করে। এই কার্ডের মাধ্যমে সাংবাদিকগণ নির্বিঘ্নে সরকারি তথ্য ও সংবাদ সংগ্রহ করতে পারেন। 



প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড হলো একটি সরকারি কাগজপত্র যা একজন সাংবাদিককে সরকারি অনুষ্ঠান, সংবাদ সম্মেলন, বৈঠক ইত্যাদিতে অংশগ্রহণের অনুমতি দেয়। বাংলাদেশে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য আবেদন করতে হলে তথ্য অধিদফতরের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদনপত্র ডাউনলোড করতে হবে। আবেদনপত্রটি পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ তথ্য অধিদফতরের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন বিভাগে জমা দিতে হবে।

আবেদনের যোগ্যতা

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য আবেদন করতে হলে নিম্নলিখিত যোগ্যতাসমূহ পূরণ করতে হবে:

  • আবেদনকারীকে একজন সাংবাদিক হতে হবে।
  • আবেদনকারীর সংবাদপত্র, টেলিভিশন, রেডিও, অনলাইন মিডিয়া বা অন্য কোনো মিডিয়া প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত কর্মচারী হতে হবে।
  • আবেদনকারীর অবশ্যই একটি বৈধ পরিচয়পত্র এবং স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ থাকতে হবে।

আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে এমন কাগজপত্র

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য আবেদনপত্রের সাথে নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:

  • আবেদনপত্র
  • পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণপত্রের ফটোকপি
  • সাংবাদিক পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • সংশ্লিষ্ট মিডিয়া প্রতিষ্ঠানের নিয়োগপত্রের ফটোকপি

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের আবেদন প্রক্রিয়া

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য আবেদনপত্র ডাউনলোড করে পূরণ করতে হবে। আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে তথ্য অধিদফতরের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন বিভাগে জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র গ্রহণের পর আবেদনকারীকে একটি স্লিপ দেওয়া হবে। আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করে আবেদনকারীর যোগ্যতা সন্তোষজনক হলে তাকে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দেওয়া হবে।

আবেদনের ফি

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য আবেদনের ফি ৫০০ টাকা।

আবেদনের সময়সীমা

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের জন্য আবেদন করতে হয় প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত।

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের মেয়াদ

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের মেয়াদ ১ বছর। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই নতুন কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের সুবিধা

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের মাধ্যমে একজন সাংবাদিক সরকারি অনুষ্ঠান, সংবাদ সম্মেলন, বৈঠক ইত্যাদিতে অংশগ্রহণের অনুমতি পায়। এছাড়াও, প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের মাধ্যমে সাংবাদিকদের সরকারি তথ্য ও পরিষেবা প্রাপ্তিতে সুবিধা হয়।

যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

 যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র


আমি, [প্রত্যয়নকারীর নাম], [প্রত্যয়নকারীর ঠিকানা], [প্রত্যয়নকারীর পেশা], নিম্নলিখিত বিবৃতিটি দিচ্ছি:

আমি [বর/কনে] এর পিতা/মাতা/অভিভাবক। [বর/কনে] এর বিবাহ [বিবাহের তারিখ] তারিখে [বিবাহের স্থান] অনুষ্ঠিত হবে। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, [বর/কনে] এর বিবাহে কোন প্রকার যৌতুক প্রদান বা গ্রহণ করা হবে না।

এ প্রত্যয়নটি [বিবাহ রেজিস্ট্রার/উপজেলা নির্বাহী অফিসার/ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান] এর নিকট জমা দেওয়া হবে।


প্রত্যয়নকারীর স্বাক্ষর

তারিখ: [তারিখ]

[প্রত্যয়নকারীর নামের ছাপ]

[প্রত্যয়নকারীর ঠিকানা]

[প্রত্যয়নকারীর পেশা]


----- * -----

বাংলাদেশের সমাজে যৌতুক একটি দীর্ঘদিনের অভিশাপ। এই কুপ্রথার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এবং নারীদের অধিকার রক্ষা করার জন্য, সরকার "যৌতুক বিহীন বিবাহ আইন, ১৯৮০" প্রণয়ন করে। এই আইন অনুসারে, বর ও কনে পক্ষের যৌতুক লেনদেন করা অবৈধ। যৌতুক লেনদেনের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে।

যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র কি?

যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র হলো একটি আইনি নথি যা বিবাহের পূর্বে বর ও কনে পক্ষের দ্বারা স্বাক্ষরিত হয়। এই নথিতে, উভয় পক্ষ যৌতুক লেনদেন না করার জন্য অঙ্গীকার করে। এটি একটি আইনি দলিল যা যৌতুক নিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র কেন প্রয়োজন?

যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র বেশ কয়েকটি কারণে প্রয়োজন:

  • যৌতুক নিরোধ: যৌতুক লেনদেন একটি অপরাধ। এই প্রত্যয়ন পত্র যৌতুক লেনদেনে বাধা প্রদান করে।
  • নারীর ক্ষমতায়ন: এই প্রত্যয়ন পত্র নারীদের অধিকার রক্ষা করে এবং তাদের ক্ষমতায়নে সহায়তা করে।
  • সামাজিক ন্যায়বিচার: যৌতুক বিহীন বিবাহ সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে।
  • আইনি সুরক্ষা: যৌতুক নির্যাতনের শিকার হলে এই প্রত্যয়ন পত্র আইনি সুরক্ষা প্রদান করে।

যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র কোথায় পাবেন?

যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র নিম্নলিখিত স্থানগুলো থেকে পাওয়া যায়:

  • স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ: আপনার এলাকার ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এই প্রত্যয়ন পত্র বিনামূল্যে পাওয়া যাবে।
  • উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO) কার্যালয়: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকেও এই প্রত্যয়ন পত্র পাওয়া যাবে।
  • জেলা প্রশাসকের কার্যালয়: জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকেও এই প্রত্যয়ন পত্র পাওয়া যাবে।
  • বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ: বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কার্যালয় থেকেও এই প্রত্যয়ন পত্র পাওয়া যাবে।


যৌতুক বিহীন প্রত্যয়ন পত্র যৌতুক নিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। সকলের উচিত বিবাহের পূর্বে এই প্রত্যয়ন পত্র তৈরি করে যৌতুক লেনদেন বন্ধ করতে এবং সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করতে।

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

 

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র


প্রদত্ত ব্যক্তির নাম: [প্রদত্ত ব্যক্তির নাম]

পরিচয়পত্র নম্বর: [পরিচয়পত্র নম্বর]

জন্মতারিখ: [জন্মতারিখ]


আমি, [প্রদানকারীর নাম], [প্রদানকারীর পদবী], [প্রদানকারীর প্রতিষ্ঠানের নাম], [প্রদানকারীর প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা], [প্রদানকারীর প্রতিষ্ঠানের ফোন নম্বর] এ কর্মরত। আমি [প্রদত্ত ব্যক্তির নাম] এর [প্রদত্ত ব্যক্তির সম্পর্ক]।

আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, [প্রদত্ত ব্যক্তির নাম] [প্রদত্ত ব্যক্তির প্রতিষ্ঠানের নাম] এ [প্রদত্ত ব্যক্তির পদবী] হিসেবে [প্রদত্ত ব্যক্তির কর্মকাল] থেকে কর্মরত আছেন। তিনি একজন [প্রদত্ত ব্যক্তির গুণাবলী] ব্যক্তি। তার কর্মদক্ষতা ও আচরণ অত্যন্ত সন্তোষজনক। তিনি প্রতিষ্ঠানের প্রতি অত্যন্ত নিষ্ঠাবান ও কর্তব্যপরায়ণ।

এই প্রত্যয়নটি [প্রয়োজনীয়তা] এর জন্য প্রদান করা হচ্ছে।


তারিখ: [তারিখ]

স্বাক্ষর: [প্রদানকারীর নাম]

পদবী: [প্রদানকারীর পদবী]

প্রতিষ্ঠানের নাম: [প্রতিষ্ঠানের নাম]

ঠিকানা: [প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা]

ফোন নম্বর: [প্রতিষ্ঠানের ফোন নম্বর]


অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র হলো একটি সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক জারি করা একটি নথি যা কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তথ্য সত্যায়িত করে। এই পত্রটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • চাকরির আবেদন
  • ভিসার আবেদন
  • ঋণ আবেদন
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি
  • জমি-জমা নিবন্ধন
  • আইনি কাজকর্ম

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন:

  • চারিত্রিক সনদ
  • মৃত্যু সনদ
  • জন্ম সনদ
  • বিবাহ সনদ
  • তালাক সনদ
  • ওয়ারিশ সনদ
  • আয়ের সনদ
  • স্থায়ী ঠিকানা সনদ

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজনের কারণ:

  • তথ্য সত্যায়িত করার জন্য: এই পত্রটি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তথ্য সত্যায়িত করে, যা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • আইনি কাজকর্মের জন্য: আইনি কাজকর্মে বিভিন্ন তথ্যের প্রমাণ হিসেবে এই পত্রটি ব্যবহার করা হয়।
  • সরকারি সুবিধা পেতে: বিভিন্ন সরকারি সুবিধা পেতে এই পত্রটি প্রয়োজন হয়।

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র কোথা থেকে পাবেন:

  • সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিস: যে বিষয়ের জন্য প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন, সেই বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত সরকারি অফিস থেকে এই পত্রটি পাওয়া যায়।
  • ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা: স্থায়ী ঠিকানা সনদ, চারিত্রিক সনদ, মৃত্যু সনদ, জন্ম সনদ ইত্যাদি সনদ ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা থেকে পাওয়া যায়।
  • স্কুল/কলেজ: শিক্ষাগত সনদ স্কুল/কলেজ থেকে পাওয়া যায়।
  • অন্যান্য প্রতিষ্ঠান: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব প্রয়োজনে বিভিন্ন ধরণের প্রত্যয়ন পত্র জারি করে।

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • আবেদনপত্র
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • প্রয়োজনীয় ফি

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র আবেদনের প্রক্রিয়া:

  • সংশ্লিষ্ট অফিসে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  • নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে।
  • আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করার পর প্রত্যয়ন পত্র জারি করা হবে।

অফিসিয়াল প্রত্যয়ন পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিকভাবে প্রত্যয়ন পত্র তৈরি ও সংগ্রহ করুন।

 
Back To Top
Copyright © 2014 HaSu BD24. Designed by OddThemes | Distributed By Gooyaabi Templates