BREAKING NEWS

উচ্চতর গ্রেড 2022 A to Z

 উচ্চতর গ্রেড 2022 A to Z :


 ইতি পূর্বে সময়ের বা অভিজ্ঞতার স্কেল কে আমরা টাইম স্কেল নামে জানতাম। সেই টাইম স্কেল হচ্ছে বর্তমানের উচ্চতর গ্রেড। বর্তমানে সর্বশেষ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০২১ এর ১৩ নং পৃষ্ঠার ১১.১০ আনুচ্ছেদে উচ্চতর স্কেলের ক্ষেত্রে যে কথাটি উল্লেখ করেছেন তা তুলে ধরা হলো।


শিক্ষক/প্রদর্শক/কর্মচারীগণ উচ্চতর গ্রেড 2022 A to Z এমপিও নীতিমালা আনুয়ায়ী


অনুচ্ছেদ ১১.১০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/প্রদর্শক/কর্মচারীগণ তাঁদের এম,পি,ও ভুক্তির তারিখ হতে ১০ (দশ) বছর সন্তোষজনক চাকরি পূর্ণ হলে পরবর্তী উচ্চতর বেতন গ্রেড প্রাপ্য হবেন। পরবর্তী ০৬ (ছয়) বছর পর একইভাবে পরবর্তী উচ্চতর বেতন গ্রেড প্রাপ্য হবেন। তবে উল্লিখিত স্কেল প্রাপ্তির ক্ষেত্রে একই স্কেলে যথাক্রমে ১০ (দশ) বছর ও ০৬ (ছয়) বছর চাকরি পূর্ণ হতে হবে। সমগ্র চাকরি জীবনে দুটির বেশি উচ্চতর গ্রেড/টাইম স্কেল (যে নামেই অভিহিত হউক না কেন) প্রাপ্য হবেন না। কোনাে শিক্ষক/প্রদর্শক/কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা থাকলে উচ্চতর স্কেল বিবেচনায় আসবে না।

সহকারী শিক্ষকদের উচ্চতর গ্রেড 2022 A to Z এমপিও নীতিমালা আনুয়ায়ী

অনুচ্ছেদ ১১.৯ সহকারী শিক্ষকগণ জাতীয় বেতন স্কেলের ১০ম গ্রেড প্রাপ্তির তারিখ হতে ১০ (দশ) বছর সন্তোষজনক চাকরি পূর্ণ হলে জাতীয় বেতনস্কেলে ৯ম গ্রেডে উচ্চতর বেতন গ্রেড প্রাপ্য হবেন এবং ঐ শিক্ষকের পদ “সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে উন্নীত হবে (যাদের ক্ষেত্রে জাতীয় বেতন স্কেলের ১০ম গ্রেড প্রাপ্তির জন্য শিক্ষায় ডিগ্রি অর্জন প্রযােজ্য তাঁরা শিক্ষায় ডিগ্রি ব্যতীত ‘সিনিয়র শিক্ষক পদে উন্নীত হতে পারবেন না)। জাতীয় বেতন স্কেলের ০৯ম গ্রেড প্রাপ্তির পরবর্তী ০৬ (ছয়) বছর পর একইভাবে পরবর্তী উচ্চতর বেতন গ্রেড প্রাপ্য হবেন।তবে উল্লিখিত স্কেল প্রাপ্তির ক্ষেত্রে একই স্কেলে যথাক্রমে ১০ (দশ) বছর ও ০৬ (ছয়) বছর চাকরি পূর্ণ হতে হবে। সমগ্র চাকরি জীবনে দুটির বেশি উচ্চতর গ্রেডটাইম স্কেল (যে নামেই অভিহিত হউক না কেন) প্রাপ্য হবেন না। শিক্ষায় ডিগ্রীর জন্য প্রাপ্য গ্রেড উচ্চতর স্কেল/গ্রেড হিসেবে গণনাযােগ্য হবে না। কোনাে শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা থাকলে তিনি উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির জন্য বিবেচিত হবেন না।

উচ্চতর গ্র্রেড পাবেন কারা

কলেজের ক্ষেত্রে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ও সহকারী অধ্যাপক ব্যাতিত সবাই উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হবেন। যেমন- প্রভাষক, সহকারী শিক্ষক, প্রদর্শক, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীগন সকলেই উচচতর গ্রেড প্রাপ্য হবেন। স্কুলের ক্ষেত্রে প্রধান ও সহকারী প্রধান ব্যাতিত সহকারী শিক্ষক, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হবেন। এখানে কথা থাকে যে, প্রথম এমপিও হতে চাকরির বয়স ১০ বছর পূর্ণ হলে ১ম উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হবেন।

১ম উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির ৬ বছর পর চাকরির বয়স মোট ১৬ বছর পূর্ণ হলে ২য় উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হবেন। পূর্বে যেসকল শিক্ষক-কর্মচারী ৮ বছর পূর্তিতে টাইম স্কেল গ্রহন করেছেন তারা প্রথম এমপিও হতে ১৬ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত ২য় উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হবেন না। যে সকল সহকারী শিক্ষক প্রথমে ১১ গ্রেডে এমপিও ভুক্ত হয়েছেন এবং পরবর্তীতে বি.এড স্কেল ১০ গ্রেড গ্রহণ করেছে। সে সকল শিক্ষকদের ক্ষেত্রে বি.এড স্কেল এমপিও হতে ১০ বছর পূর্ণ হলে ১ম উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হবে এবং পরবর্তী ০৬ বছর পূর্ণ হলে ২য় উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হবেন।


উচ্চতর গ্রেড 2022 A to Z অনলাইনে আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

প্রভাষক, সহকারী শিক্ষক, প্রদর্শক, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী আবেদন লেখার সময় সকলের ক্ষেত্রে অনুচ্ছেদ ১১.১০ উল্লেখ করতে হবে। অনলাইনে আবেদনের সময় নিম্নক্তো কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।

উপরোক্ত কাগজপত্র মূল স্কেন করে emis.gov.bd ওয়েব সাইটে আবেদন করতে হবে। উচ্চতর গ্রেড আবেদনের জন্য রেজুলেশন চলমান কমিটি দিয়ে রেজুলেশন লিখতে হবে। প্রশ্ন থাকে এডহক কমিটি কি রেজুলেশন দিতে পারবেন। হ্যা অবশ্যই পারবেন। উচ্চতরগ্রেডের ক্ষেত্রে রেজুলেশন এডহক বা নিয়মিত কমিটি দ্বারা রেজুলেশন করতে পারবেন কোন সমস্যা নেই। উচ্চতর গ্রেড এর জন্য রেজুলেশন কিভাবে করবেন তার রেজুলেশনের মনুনা নিয়ে পরবর্তী পোস্ট দিব।
উচ্চতর গ্রেড আবেদন করলে বেতন কি কমে যাবে

স্কুল ও কলেজের উচ্চতর গ্রেড আবেদন করলে কোন ক্রমেই বেতন কমবে না বেতন পে-ফিক্সেশন হিসেবে বাড়বে। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুয়ায়ী বেতন বিভাজন করা আছে। সেই বিভাজন অনুয়ায়ী বেতন বাড়বে। পে-কোড অনুযায়ী কোন শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন বেশী বাড়বে শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন কম বাড়বে কিন্তু বেতন বাড়বে এটাই সত্য।

আরও জানুন: 



School Management System ।। স্কুল পরিচালনা সিস্টেম ।। রেজান্ট । মার্ক শীট । Adminssion ।। Hasu BD24

 School Management System ।। স্কুল পরিচালনা সিস্টেম ।। রেজান্ট । মার্ক শীট । Adminssion ।।  Hasu BD24




স্কুল পরিচালনা সিস্টেম একটি এক্সল অফিস মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে । র্ভাসন -1.1 Projeet No-0004 সুবিধা সূচি । ১।এডমিশন সিস্টেম অটো । ২। হিসাব-নিকাশ অটো । ৩। রেজান্ট সিস্টেম অটো । ৪। মার্কমীট অটো । ৫। রেজান্ট বহি অটো । ৬। রেজান্ট পাবলিষ্ট সীট অটো । ৭। সকল সিস্টেম প্রিন্ট আউট অটো । ৮। ইত্যাদি


#hasubd24,Hasu tecanecal,hasu bd,School Management System,স্কুল পরিচালনা সিস্টেম,school management system,school management software,school software,রেজান্ট তৈরি,result sysem,school attendance syste,ms excel result,Google Docs,Excel,PDF,স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং সফটওয়্যার,ফি ম্যানেজমেন্ট,ভর্তি ব্যবস্থাপনা,ছাত্র মূল্যায়ন,স্কুল রেজান্ট তৈরি,স্কুল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার বাংলা,স্কুল ছাত্র ব্যবস্থাপনা,hasu tech #hasubd24 #hasu_bd_24 🚩 Visit Our Website : https://hasubd24.blogspot.com/ 🚩 Follow Me on Facebook: https://www.facebook.com/hasemreza.hasu.1 🚩 E-mail: Email:hasemali2547@gmail.com 🚩 Mobail: +8801892246739-(whatapp.imo,)



শিখন অভিজ্ঞতা ভিত্তিক মূল্যায়ন সীট ১২ মাসের


                                                                 
                                                                ডাইনলোড লিংক

৬ষ্ঠ ও ৭ম মূল্যায়ন সীট এক মধ্য সকল বিষয় ( পিআই ও বিআই মার্কসীট )

school managent soft SDS

School Management System ।। স্কুল পরিচালনা সিস্টেম ।। রেজান্ট । মার্ক শীট । Adminssion ।। Hasu BD24

 School Management System ।। স্কুল পরিচালনা সিস্টেম ।। রেজান্ট । মার্ক শীট । Adminssion ।।  Hasu BD2





ফাইলটি ডাইনলোড করতে সবুজ খেলা ক্লিক -   School Management System  













ছবি সাজানো সফটওয়্যার – সেরা ৭টি

ছবি সাজানো সফটওয়্যার – সেরা ৭টি



পিক সাজানো সফটওয়্যার : মোবাইল, ট্যাব কিংবা কম্পিউটারে ছবি এডিট, সাজানো ও সুন্দর করার কাজে যেসব অ্যাপ ব্যবহার করা হয়, সেগুলোকেই আমরা ছবি সাজানো সফটওয়্যার বলে থাকি।

ছবি শুধু তুললেই তো আর হয় না, একে সাজাতেও হয়। ছবিটির মধ্যে কি কি কমতি রয়েছে বা কি যোগ করলে ছবিটি মানসম্পন্ন হয়ে উঠবে, ছবিটিকে অনন্য করতে প্রায় সকল ছবিই সাজানোর প্রয়োজন হয়। আর এজন্য পিক সাজানো সফটওয়্যার প্রয়োজন।

কোন ছবি তোলার সময় অনেক কিছুর সঠিক কম্বিনেশন থাকলে তবেই সুন্দর একটি ছবি আসে। আলোর স্বল্পতা কিংবা অন্য কোন কারণে ছবি খারাপ আসছে বলে তো আর সুন্দর লোকেশনে ছবি তোলা বন্ধ থাকতে পারেনা।

তাছাড়া, পরবর্তীতে ছবিকে সুন্দর করার জন্য তো আর আমাদের কোনো ফটো স্টুডিওতে যেতে হচ্ছেনা, জানতে হবেনা ফটোশপের মতো বড় কোন সফটওয়্যার এর কাজও। আপনার মোবাইলে ছবি ডিজাইন করার সফটওয়্যার বা ছবি সাজানোর অ্যাপ ডাউনলোড দিয়ে খুব সহজেই ছবিগুলোকে এডিট করতে পারবেন।

ছবি সাজানো সফটওয়্যার | Photo Sajano Apps

প্লে-স্টোর, Apple-স্টোর, অনলাইনে অনেক ধরনের ছবি সাজানোর সফটওয়্যার রয়েছে। পেইড, বিনামূল্যে, অনলাইন, অফলাইন ভিত্তিক অনেক অ্যাপ রয়েছে।

চলুন আমাদের মূল প্রসঙ্গ অর্থাৎ, সেরা ৭টি ছবি সাজানোর সফটওয়্যার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

1. CANVA – সেরা ছবি সাজানোর সফটওয়্যার

ছবি সাজানোর অ্যাপক্যানভা অনলাইন ফটো এডিটর টুল এর জন্য বিখ্যাত। Canva’র মোবাইল অ্যাপটিও গ্ৰাফিক ডিজাইন এর জন্য অসাধারন একটি সফটওয়্যার। কিন্তু এর মধ্যে বাকি ফিচার ও রয়েছে যেমন photo grid design, logo design, বিভিন্ন ফিল্টার এবং effect ও রয়েছে।

৫০০+ ফন্ট রয়েছে তা আপনি নিজের ছবিতে ব্যবহার করতে পারবেন। CANVA তে আপনি বিনামূল্যে অনেক ফিচার পাচ্ছেন তা আসলেও লাভজনক। এছাড়া ক্যানভা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারগুলোর মাঝেও অন্যতম। সুতরাং, ক্যানভা থাকলে আপনাকে ভিডিওর জন্য আলাদা কোন অ্যাপ ইন্সটল করতে হবেনা।

অ্যাপ টি আপনি চাইলে ব্রাউজার অথবা প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করেও ব্যবহার করতে পারবেন।

মেইন ফিচার:

  • ফটো ফিল্টার
  • ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভার
  • ট্রান্সপারেন্ট ছবি তৈরি
  • লোগো তৈরি
  • 500+ ফন্ট – কার্ভড, গ্লিচ ইফেক্ট, নিয়ন টেক্সট স্টাইল ইত্যাদি।

2. Photoshop Express Photo Editor

ছবি সুন্দর করার সফটওয়্যারAdobe Photoshop কে ছবি এডিটিং এর রাজা বলা হয়। ছবি এডিটিং এর সেরা সফটওয়্যার এর মধ্যে Adobe Photoshop অন্যতম।

অ্যাপটির মধ্যে রয়েছে আধুনিক ছবি এডিটিং টুল, photo effects, এবং ফিল্টার ।অ্যাপটিতে আপনি পাচ্ছেন স্টিকার মেকার, color gradient, pic collage সহ আরো অনেক ফিচার।

এটি একটি পেইড অ্যাপ, আপনাকে অ্যাপটির ফিচার কিনে ব্যবহার করতে বে। আপনি চাইলে প্রথমে অ্যাপটি ফ্রিতে trial দিয়ে দেখতে পারেন।

মেইন ফিচারস:

  • আঁকাবাঁকা ছবির ক্যামেরা কোণ ঠিক করা
  • ব্লার প্রয়োগ
  • মিমস এবং ক্যাপশন তৈরি
  • ফ্রেম যোগ করা এবং
  • কাস্টম ওয়াটারমার্কের সাথে স্ট্যাম্প তৈরি।

3. ADOBE LIGHTROOM – ছবি সাজানোর অ্যাপস

ছবি সাজানোর অ্যাপছবি এডিটিং এর সেরা সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে Adobe lightroom একটি। আপনি অ্যাপটিতে শুধু এডিটিং নয় বরং ছবি ও তুলতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের এডিটিং টুলসহ আকর্ষণীয় ফিল্টার। Advanced photography tools এবং sharpening toolsও রয়েছে। এসব ফিচার ব্যবহার করে যে কোনো ছবিকে আর্কষনীয় করে তোলা সম্ভব।

মেইন ফিচারস:

  • ক্রপ এবং রোটেট
  • মূল ছবি না হারিয়ে ফটো এডিট তুলনা এবং পছন্দের লুক বেছে নেওয়ার সুযোগ
  • প্রিসেট অ্যাক্সেস
  • স্মার্ট ফটো অর্গানাইজেশন

4. PICSART – ছবি সুন্দর করার সফটওয়্যার

ছবি সুন্দর করার অ্যাপজনপ্রিয় ছবি সাজানোর সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে PicsArt. অ্যাপটি ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ। PicsArt এর মধ্যে প্রচুর ফিচার রয়েছে যার মাঝে হচ্ছে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ এবং পরিবর্তন, অসখ্য ফিল্টার, ফ্রেম, প্রি ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো, double exposures, 100+ ফন্ট, ইত্যাদি।

অ্যাপটির পেইড ভার্সনও রয়েছে তবে ফ্রি ভার্সন দিয়েই ম্যাক্সিমাম ফিচার ব্যবহার করা যায়।

মেইন ফিচারস:

  • জনপ্রিয় ফটো ইফেক্টের জন্য ট্রেন্ডিং ফিল্টার
  • ব্যাকগ্রাউন্ড ইরেজার
  • অবাঞ্ছিত বস্তু মুছে ফেলা যাবে
  • 200+ ডিজাইন ফন্ট
  • হেয়ার কালার চেঞ্জার, মেকআপ স্টিকার
  • AI-চালিত স্মার্ট সিলেকশন টুল দিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করা
  • দ্রুত ফ্লিপ এবং ফটো ক্রপিং
  • ছবিতে স্টিকার যোগ করা এবং
  • নিজস্ব স্টিকার তৈরি করার সুযোগ।

5. SNAPSEED

Snapseed ছবি এডিটিং ও ছবি সাজানোর জন্য জনপ্রিয় সফটওয়্যার। এই অ্যাপটি আপনি ফোনে সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। এটি প্রায় সব ধরণের কাজে ব্যবহার করা যায় এমন একটি ফটো এডিটর অ্যাপ।এই অ্যাপ এর মধ্যে অনেকগুলো এডভান্স লেভেলে ছবি এডিটিং টুলস এবং ফিচার রয়েছে।

অ্যাপটিতে অনেকগুলো ফিল্টার আছে, তার মধ্যে ভিনটেজ স্টাইল, মর্ডান HDR তো আছেই।এই ফিল্টার এবং ইফেক্ট এর মাধ্যমে যেকোনো ছবি নতুন লুক দিতে পারে।

সবথেকে অবাক করা করা হচ্ছে, অ্যাপটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন।

মেইন ফিচারস:

  • 29টি টুল এবং ফিল্টার ফিল্টার ব্রাশ ফ্রেম – সামঞ্জস্যযোগ্য আকারের সাথে ফ্রেম যুক্ত করুন
  • ডাবল এক্সপোজার
  • ত্বক মসৃণ করুন
  • ত্রিমাত্রিক মডেলের উপর ভিত্তি করে মুখের ভঙ্গি সংশোধন করুন

6. PIXLR EDITOR

ছবি সাজানোর মোবাইল অ্যাপগুগল প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করা অধিক জনপ্রিয় ছবি সাজানোর সফটওয়্যারগুলোর মাঝে পিক্সেল আর একটি। সফটওয়্যারটিতে ছবি এডিট করার পাশাপাশি গ্ৰাফিক ডিজাইন তৈরি করার জন্যও বিভিন্ন ফিচার রয়েছে।

Pixlr এর ২টি সংস্করণ রয়েছে। একটি হচ্ছে Pixlr X এবং অন্যটি Pixlr E । বিনামূল্যে হলেও কিছু ফিচার রয়েছে যা কিনতে হবে।

মেইন ফিচারস:

  • বিভিন্ন প্রিসেট কোলাজ, গ্রিড স্টাইল, কাস্টমাইজড রেশিও এবং ব্যাকগ্রাউন্ড সহ সহজেই ফটো কোলাজ তৈরি
  • অটো ফিক্স ব্যবহার করে একটি সহজ ক্লিকে অবিলম্বে ছবির রঙ সামঞ্জস্য করা
  • স্টাইলাইজ (পেন্সিল স্কেচ, পোস্টার, জলরঙ এবং আরও অনেক কিছু) ব্যবহার করে দুর্দান্ত ফটো ইফেক্ট তৈরি
  • অনায়াসে দাগ মুছে ফেলে, চোখ লাল করা, ত্বক মসৃণ করা বা সাধারণ টুল দিয়ে দাঁত সাদা করা যায়

7. DXO Photolab

ছবি এডিট করার সফটওয়্যারএটি মূলত কম্পিউটারে ছবি সাজানো সফটওয়্যার, যারা ফটোশপের জটিলতার জন্য বুঝে উঠতে পারছেন না, তাদের জন্য এই অ্যাপটি বেস্ট অপশন হতে পারে। সফটওয়্যারটির মধ্যে lightroom এবং Photoshop এর মতো সব ফিচারই রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় ও আধুনিক tools বিদ্যমান সফটওয়্যারটিতে। এই অ্যাপ দিয়ে বিভিন্ন banner তৈরি করা যায় তবে, এটি গ্ৰাফিক ডিজাইন কাজের জন্য উপযুক্ত নয়।

সফটওয়্যারটি পেইড এবং এর ফিচার গুলোর মূল্য একটু বেশীই। তবুও সেরা মানের এডিট করা ছবি পেতে চাইলে এটিই সেরা। বলে না, জিনিস যেটা‌ ভালো দাম তার একটু বেশীই।

মেইন ফিচারস:

  • কাস্টমাইজযোগ্য ইন্টারফেস
  • অপটিক্যাল মডিউল
  • কালার বিন্যাস
  • স্মার্ট লাইট
  • 30 দিনের জন্য বিনামূল্যে ট্রায়াল

ছবি সাজানো  সফটওয়্যার কেন জরুরী?

আপনি পেশাদার ফটোগ্রাফার হন বা না হন, আপনিও নিশ্চয়ই বাকি সবার মতো নিজের তোলা ছবিটাকে দেখতে যেন সুন্দর ও আর্কষনীয় লাগে। ছবি এডিটিং করার মাধ্যমে ছবিকে আর্কষনীয় ও অনন্য করে তোলা সম্ভব। আমরা একটা পার্থক্য দেখে নেই!

ছবি সাজানো সফটওয়্যারউপরের ছবিটিতে দেখছেন, এক পাশের ছবিটিতে এডিটিং করা হয়নি এবং অন্য পাশের ছবিটিতে করা হয়েছে। ছবিটি দেখলে যে কেউ আলাদা করতে পারবে। ছবিটি সাজানোর পর অবশ্যই বেশি আর্কষনীয় লাগছে। এডিটিং এর ফলে ছবিটি আলাদা ছোঁয়া পেয়েছে, যা ছবিটিকে অনন্য করে তোলেছে।

ছবি এডিটিং সফটওয়্যার অনেক এর বিভিন্ন কারণেই দরকার হয়ে থাকে। কারো নিজ ছবি এডিট করার জন্য, আর কারো কারো প্রফেশনাল কাজের উদ্দেশ্যে যেমন: ছবি দিয়ে ভিডিও তৈরি কিংবা ব্লগ, ইউটিউব চ্যানেলের জন্য থাম্বনেল, ফিচার ফটো প্রভৃতি কাজে।

ছবি সাজানোর সফটওয়্যার নিয়ে শেষ কথা

অ্যাপ-স্টোরে ছবি সাজানো সফটওয়্যার কম নেই। তবে আপনার কি কাজে দরকার, কোনটা ফ্রি, কোনটা পেইড এবং সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জেনে তারপর ইনস্টল করা উচিৎ।

সেরা ৭টি ছবি সাজানো সফটওয়্যার নিয়ে আজকের আর্টিকেলে আমরা চেষ্টা করেছি সবচেয়ে পিক সুন্দর করার সবচেয়ে ভালো অ্যাপগুলোকে সামনে নিয়ে আসার। আশা করি, আপনার ছবি সাজানো সফটওয়্যার বেছে নিতে নিশ্চিতভাবেই এই তালিকাটি কাজে লাগবে।

মোবাইলে ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার – সেরা ১০টি

মোবাইলে ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার – সেরা ১০টি

সেরা ১০ ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার

ভিডিও এডিট করার প্রয়োজন আমাদের প্রায়শই হয়। আর এজন্য একটি ভালো ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার দরকার। আপনি যদি মোবাইলে ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার খুঁজে থাকেন, তাহলে আজকের Best 10 video editing app লিস্টটি আপনার জন্যই।

আর্টিকেলটিতে উল্লেখ করা মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যারগুলোর মাঝে আপনি ফাইনাল কাট প্রো বা অ্যাডোব প্রিমিয়ার প্রো ইত্যাদি কম্পিউটার ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর মতো অভিজ্ঞতা পাবেন না, তবে আপনি চাইলে এই অ্যাপগুলো দিয়ে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং অবশ্যই করতে পারবেন।

সেরা ১০ ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার

  1. ইনশট (inShot)
  2. কাইনমাস্টার (KineMaster)
  3. ফিল্মমেকার (Film maker)
  4. পাওয়ার ডিরেক্টর (Power Director)
  5. অ্যাকশন ডিরেক্টর (Action Director)
  6. অ্যাডোব প্রিমিয়ার রাশ (Adobe Premiere Rush)
  7. ফ্লিমোরা গো (Filmora Go)
  8. ফানিমেট (funimate)
  9. কুইক (quik)
  10. ভিভাভিডিও (VivaVideo)

১। ইনশট- Inshot

ইনশট ভিডিও এডিটরইনশট হল একটি অতি সাধারণ ভিডিও এডিটর যা ফিল্টার, ফেইড ইন এবং আউট, ভিডিও ট্রিমিং এবং ভিডিও কাটা, যোগ করার মতো বিষয়গুলোতে বেশ সহজ করে তুলেছে। এটিতে একাধিক ভিডিও এবং অডিও যুক্ত করার সুবিধাও রয়েছে।

এর টুলসেট, স্টিকার প্যাক, স্পীড কন্ট্রোল এবং অন্যান্য ফিচার এটিকে ইউটিউব, ফেসবুক এবং অনুরূপ প্ল্যাটফর্মের জন্য ফ্রি ভিডিও এডিটর হিসেবে বেশ দারুণ জনপ্রিয় করে তুলেছে।

সফটওয়্যারটির দারুন একটি ফিচার হলো ভিডিও রেজ্যুলেশন ও কোয়ালিটি ঠিক করে দেওয়ার সুবিধা। ভিডিও সেভ করার সময় ৩৬০পি থেকে ১০৮০ পি রেজ্যুলেশন বাছাই করে নিতে পারবেন।

মেইন ফিচার:

  • ট্রিম এন্ড কাট। এক ভিডিওকে আলাদা আলাদা ক্লিপ এ ভাগ করা
  • দুই বা ততোধিক ভিডিওকে একসাথে করা
  • Combine and compress (কোনোরকম কোয়ালিটি নষ্ট না করেই)
  • ভিডিও ক্রপ করা
  • ভিডিও ratio এডজাস্ট করা
  • ভিডিও স্পিড কন্ট্রোল (0.2x to 100x)
  • ভিডিও ভলিয়্যুম এডজাস্ট করা
  • Reverse এন্ড Rewind
  • ফটো স্লাইড শো তৈরি

২। কাইনমাস্টার-KineMaster

কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারবর্তমানে কাইনমাস্টার মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিট করার সেরা সফটওয়্যার।

অ্যাপটি দিয়ে আপনি প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। স্মার্টফোন দিয়ে ভিডিও এডিট করেছেন নাকি কম্পিউটার দিয়ে সেটিই আপনার ভিউয়ার্সরা বুঝতেই পারবেনা।

ফেসবুক ও ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার জন্য ভিডিও এডিটিং করতে চাইলে কাইনমাস্টার আপনার জন্য সেরা অ্যাপ। তাছাড়া, কাইনমাস্টার দিয়ে এডিটিং করা অনেক বেশি সহজ।

আপনি এটি কিছুদিনের জন্য ট্রায়াল মোডে বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারেন। তবে সকল সুবিধা পাওয়ার প্রতিমাসে $4.99 মূল্য পরিশোধ করতে হবে।

মেইন ফিচার:

  • ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন
  • স্টিকার এবং টেক্সট (Sticker and text)
  • গতি নিয়ন্ত্রণ (Speed Control)
  • আনলিমিটেড লেয়ারের ভিডিও
  • বিভিন্ন সাইজের ভিডিও
  • ভিডিওতে চ্যানেলের লোগো
  • ভিডিওতে ভয়েস ডাবিং
  • ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক
  • Effects
  • স্লাইড শো ভিডিও নির্মাণ
  • ফিল্টার (Filter)
  • ফুল এইচডি ভিডিও সেভ

৩। ফিল্মমেকার-Filmmaker

ফিল্মমেকার ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারবর্তমানে পাওয়া সেরা ফ্রি ভিডিও এডিটর অ্যাপের মধ্যে মুভি মেকার সফটওয়্যার হলো ফিল্মমেকার। আপনি ভিডিও কন্টেন্ট ট্রিম, ক্রপ এবং পুনর্বিন্যাস করার পাশাপাশি ফোকাল পয়েন্ট সেট করতে পারবেন।

অ্যাপটিতে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ইফেক্ট রয়েছে, পাশাপাশি আপনি আপনার নিজস্ব কাস্টম ফিল্টার ডিজাইনও করতে পারবেন, যদিও সেই কার্যকারিতা খুব বেশি শক্তিশালী নয়।

সফটওয়্যারটিতে সংগীত/অডিও যুক্ত করার মতো অন্যান্য বেসিক ফিচারও রয়েছে। অ্যাপটি প্রথমবার পাবলিশ হওয়ার পর থেকেই কিছু বাগ সমস্যার সাথে লড়াই করেছে, কিন্তু এটি এখন বেশি ভাল ভিডিও এডিটিং অ্যাপস। মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার টি পাচ্ছেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।

মেইন ফিচার:

  • টেক্সট অ্যানিমেশন
  • ট্রান্জিশন ভিডিও এডিটর
  • ব্লেন্ডিং মোড মুভি মেকার
  • ভিডিও কনভার্টার

৪। পাওয়ার ডিরেক্টর-Power Director

পাওয়ার ডিরেক্টর ভিডিও এডিটিং অ্যাপপাওয়ার ডিরেক্টর এই তালিকার অন্যতম সেরা ভিডিও এডিটর অ্যাপ। যারা প্রায়ই ভিডিও এডিট করেন তাদের জন্য নিশ্চয়ই অ্যাপটি পরিচিত। এটি একটি বাস্তব ভিডিও সম্পাদক, বিশেষ করে ক্রোমবুক বা ট্যাবলেটের মতো বড় পর্দার জন্য সেরা এডিটর।

এটি দ্রুত সম্পাদনা টুলস, বিভিন্ন ইফেক্ট এবং অন্যান্য সরঞ্জাম সহ হাজারটি ফিচার বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। ইন্টারফেসটি কাজ করার জন্য তুলনামূলকভাবে সহজ এবং এটি ক্লাসিক টাইমলাইন এডিটর পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার টি কোলাজ মেকিং, স্লো মোশন এর মতো জিনিসগুলোও সাপোর্ট করে।

এটি বিনামূল্যে ডাউনলোড এবং ব্যবহার করা যায়, তবে সমস্ত বৈশিষ্ট্য পেতে আপনাকে কিছু অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হবে।

মেইন ফিচার:

  • 4K resolution
  • ভিডিও স্ট্যাবিলাইজার
  • অ্যানিমেটেড টাইটেলস
  • ভয়েস পরিবর্তন

৫। অ্যাকশন ডিরেক্টর-Action Director

অ্যাকশন ডিরেক্টর ভিডিও এডিটর সফটওয়্যারঅ্যাকশন ডিরেক্টর পিসির অন্যতম জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। ভালো খবর হলো এটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্যও পাওয়া যায়। মোবাইল ভার্সন সফটওয়্যার দিয়ে কিছু মৌলিক কাজ করা যায়। সফটওয়্যারটি দিয়ে ভিডিও ক্লিপ যোগ করা, সম্পাদনা করা এবং ভিডিও রেন্ডার করা যায়।

আপনি আপনার নিজের সঙ্গীত যোগ করা, ভিডিও ছাঁটা এবং কাটা, টেক্সট যোগ করা, ধীর গতিতে কাজ করা এবং আরও অনেক কিছুই এই ভিডিও এডিটর দিয়ে করতে পারেন।

এটি মাত্র কয়েকটি ভিডিও এডিটর অ্যাপের মধ্যে একটি যা 4K ভিডিও সমর্থন করে। তবে আপনার ডিভাইসটি এটি 4K সাপোর্ট করে কিনা তা আপনাকে পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

৬। অ্যাডোব প্রিমিয়ার রাশ-Adobe Premiere Rush

ফিল্মমেকার-প্রোঅ্যাডোব প্রিমিয়ার রাশ তালিকার নতুন ভিডিও এডিটর অ্যাপগুলির মধ্যে একটি এবং এটি বেশ ভাল। অ্যাপটিতে মাল্টি-ট্র্যাক টাইমলাইন, ক্লাউড সিঙ্কিং এবং কিছু উন্নত এডিটিং টুল সহ অনেকগুলি ফিচার রয়েছে।

যদিও ব্যবহারকারীদের মতে অ্যাপ্লিকেশনটির এখনও কিছু UI কাজ এবং কিছু বাগ সংশোধন প্রয়োজন

৭। ফ্লিমোরাগো-FilmoraGo

ফ্লিমোরাগো অ্যান্ড্রয়েড ভিডিও ইডিটরফ্লিমোরাগো হল Wondershare এর একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। এটি অবশ্যই সেরা ভিডিও এডিটর অ্যাপগুলির মধ্যে একটি।

আপনি ছাঁটা এবং কাটা, রেন্ডার, এবং এই ধরনের জিনিসের মতো মৌলিক কাজগুলি করতে পারেন। ভিডিও রিভার্স করা, ইনস্টাগ্রামের জন্য স্কয়ার ভিডিও (1:1) এবং ইউটিউবের জন্য বিশেষভাবে 16:9 ভিডিও সাইজ করার সুবিধাও রয়েছে।

এছাড়াও স্লো মোশন, ট্রানজিশন, মিউজিক, ওভারলে এবং আরও অনেক কিছু করা সম্ভব। অ্যাপটির পেইড ভার্সন থাকলেও বেশিরভাগ এডিটরস ফ্রি ভার্সনই ব্যবহার করেন।

৮। ফানিমেট- Fanimate

ফানিমেট ভিডিও এডিটরফানিমেট আশ্চর্যজনকভাবে জনপ্রিয়, কিন্তু অত্যধিক শক্তিশালী ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার নয়। এখানে ১৫ টি ভিডিও ফিল্টার আছে যা ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারেন এবং ভিডিও এডিট করার প্রক্রিয়া মোটামুটি যন্ত্রণাহীন।

তবে এই অ্যাপটি এমন কিছু নয় যা একটি গুরুতর ভিডিও এটি করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রকৃত ভিডিও তৈরির পরিবর্তে  ইফেক্টগুলো ব্যবহার করে এটি ছোট ছোট সামাজিক মিডিয়া পোস্ট  তৈরির জন্য বেশ ভাল ভিডিও এডিটিং অ্যাপ।

৯। কুইক-Quik

কুইক ভিডিও এডিটর সফটওয়্যারকুইক একটি নতুন প্রজন্মের ভিডিও এডিটর অ্যাপস। নির্দিষ্ট জায়গা বা সময়ের ছবিগুলো একসাথে রাখতে আমাদের প্রায়শই ফাইল তৈরি করতে হয়। কিন্তু, বাছাই করে নতুন একটা ফাইলে নেওয়া নিশ্চয়ই সহজ কাজ নয়।

ছবি হারানোর কষ্ট লাঘব করতে এবং একসাথে সকল ছবি ফাইল ও ভিডিও আকারে রাখার সেরা অ্যাপ কুইক। এছাড়া, ছবি এডিট করার পাশাপাশি ভিডিও এডিট করার সাধারণ টুলসগুলোও রয়েছে।

এটি অ্যাডোব প্রিমিয়ার ক্লিপ বা পাওয়ারডাইরেক্টরের মতো প্রায় শক্তিশালী নয়, তবে প্রত্যেকেরই এমন কিছু প্রয়োজন হয় না যা জটিল ও শক্তিশালী।

১০। ভিভাভিডিও-Vivavideo

ভিভাভিডিও এডিটর অ্যাপভিভাভিডিও অত্যন্ত জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার। এটি একটি খুব মাঝারি মানের ভিডিও এডিটর। এটি সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য ছোট ছোট ক্লিপগুলোর জন্য বেশ ভাল কাজ করে।

এখানে ২০০টিরও বেশি ভিডিও ফিল্টার এবং অন্যান্য ইফেক্ট, টেক্সট ইনপুট রয়েছে। এছাড়া ভিডিও ফাস্ট এবং স্লো করতে পারবেন।

ভিভাভিডিওর যদিও একটি একটি ফ্রি ভার্সন রয়েছে, তবে ভিডিওতে ওয়াটারমার্ক আসবে। তাছাড়া, ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করলে বড় ভিডিও এডিট করতে পারবেন না। সকল সুবিধা সম্বলিত যেকোনও ভিডিও এডিট করার জন্য আপনাকে প্রো ভার্সন কিনে এই বিধিনিষেধগুলি সরাতে হবে।

ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার নিয়ে পরিশেষ

তাহলে আপনার জন্য কোন ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার সেরা হবে? এখানে উল্লেখ করা সবগুলো Video editing apps ই ভালো। তবে আমার ব্যক্তিগত সাজেশন হলো-

  • যদি আপনি প্রফেশনাল ভিডিও এডিট করতে চান, তবে কাইনমাস্টার প্রো এর বিকল্প নেই।
  • সহজভাবে ছোট ছোট ভিডিও করার জন্য ইনশট বেস্ট।
  • ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা ইউটিউব শর্ট ভিডিও তৈরির জন্য ফানিমেট।

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার লিস্টটি আরো সমৃদ্ধ করতে আপনিও কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। আমাদের তালিকায় উল্লেখ করা সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর বাইরে আপনার জানা অন্য কোনো ভালো ভিডিও এডিটর থাকলে কমেন্ট করে সবার সাথে শেয়ার করুন।


 
Back To Top
Copyright © 2014 HaSu BD24. Designed by OddThemes | Distributed By Gooyaabi Templates